গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা আপনি যদি জেনে না থাকেন তাহলে এই পোস্টের মাধ্যমে জেনে নিন। আমরা প্রতিনিয়ত গর্ভবতী মা কে কলা খাইয়ে থাকি কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না যে এই অবস্থায় কলা খাওয়া যাবে কি না।
গর্ভাবস্থায়-কলা-খাওয়ার-উপকারিতা
তাহলে আসুন আমরা আজ এই পোস্টের মাধ্যমে জেনে নেয় গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা। আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আরো জানব যে বাচ্চাদের রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা।

পোস্ট সুচিপত্রঃ আপনি যা যা  জানতে চাচ্ছেন

গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা

কলা খুবই উপকারি এবং নিত্য প্রয়োজনীয় একটি ফল। কলা রয়েছে অনেক পুষ্টিগুন যেমন ভিটামিন সি,ভিটামিন বি,পটাশিয়াম ইত্যাদি। কলা একজন সাধারণ মানুষের জন্য অনেক উপকারি কিন্তু এখন আমরা জানবো গর্ভবতী মায়ের জন্য কলা কতটা উপকারি।
  • কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি যার ফলে বাচ্চা এবং বাচ্চার মা উভয়েই স্কার্ভির মত সমস্যা থেকে মুক্ত থাকবে। তাছাড়া গর্ভাবস্থায় শরীর সাদা বা ফ্যাকাসে হয়ে যায় তাই এসব এড়াতে সঠিক নিয়মে কলা খাওয়া উচিত।
  • গর্ভাবস্থায় সবার একটি কমন সমস্যা তা হলো কোষ্ঠ্যকাঠিন্য। কলা খাওয়ার মাধ্যমে কমানো যায় কারণ কলাতে রয়েছে ফাইবার যা কোষ্ঠ্যকাঠিন্য সহ অনেক রোগের ওষুধ হিসেবে কাজ করে।
  • কলাতে প্রাকৃতিক ভাবেই রয়েছে  এন্টাসিড যা আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি দিয়ে থাকে। আর গর্ভাবস্থায় প্রচুর গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়ে থাকে যেমন বুক জালাপোড়া এবং হজম না হওয়া। যেহেতু কলায় এন্টাসিড রয়েছে তাই কলার খাওয়ার মাধ্যমে এই সব সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
  • মর্নিং সিকনেস দূর করতে কলা অনেক উপকারি। গবেষণায় দেখা গেছে কলা খাওয়ার ফলে বমি বমি ভাবও কেটে যায় কারণ কলায় ভিটামিন বি রয়েছে। 
  • কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমানে পটাশিয়াম যার ফলে গর্ভবতি মায়ের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। মাথা ব্যাথাতেও কলা খুব ভালো কাজ করে থাকে।
  • কলাতে রয়েছে ফলিক এসিড, ভিটামিন বি, ভিটামিন বি৬ এবং আয়রন যা বাচ্চার মেধা বিকাশে সাহায্য করে থাকে।
  • যেহেতু কলায় আয়রন রয়েছে তাই কলা হিমোগ্লোবিনের সমস্যা থেকেও মুক্তি দিয়ে থাকে। আমরা জানি যে গর্ভাবস্থায় হিমোগ্লোবিনের হালকা কিছু সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে।
তাহলে আমরা এতক্ষণ জানলাম গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা। আমরা এসব উপকারিতা দেখে হয়তো বুঝে গেছে যে গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়া যায়। তবে বেশ কিছু নিয়ম কানুন মেনে খাওয়া উচিত। এখন আমরা জানব বাচ্চাদের রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা।

বাচ্চাদের রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা

কলা বাচ্চা এবং বড় সবার জন্যই উপকারি। শিশুদের খাদ্য তালিকায় এই খাবার রাখা অতি প্রয়োজনীয় কারণ কলাতে রয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুন। কলা রাতে বা দিনে সবসময় খাওয়া যায় এবং উপকারিতাও সমান। তাহলে আসুন এখন জানি বাচ্চাদের রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা।
  • মেধাশক্তি বৃদ্ধিতে
  • রক্তস্বল্পতা রোধে
  • শক্তি সঞ্চালনে
  • চোখের জন্য কলা
  • ঘুমের জন্য

মেধাশক্তি বৃদ্ধিতেঃ কলাতে রয়েছে আয়রন, ফলিক এসিড এবং ভিটামিন বি কমপ্লেক্স যার কারণে বাচ্চার মেধাশক্তিকে বৃদ্ধি করে।

রক্তস্বল্পতা রোধেঃ আমরা জানি যে বাচ্চাদের রক্তকনিকা সঠিক ভাবে বৃদ্ধি পায় না যার ফলে রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। এর জন্য নিয়মিত সঠিক নিয়মে কলা খাওয়া উচিত কারণ কলাতে রয়েছে আয়রন ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স যার ফলে রক্তস্বল্পতা দূর হয়।

শক্তি সঞ্চালনেঃ আমরা সকলেই জানি যে শিশুরা কতটা দুরন্ত হয়। তারা সারাদিন খেলাধুলা এবং ছোটাছোটির মধ্যেই থাকে তাই তাদের শক্তির সঞ্চালনের দরকার। এর জন্য শিশুকে কলা খাওয়ানো যেতে পারে কারণ কলাতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন এবং পুষ্টিগুন যার ফলে বাচ্চাকে রাখে সতেজ এবং প্রচুর শক্তি সঞ্চালন করে থাকে।

চোখের জন্য কলাঃ কলা চোখের জন্য অতিব উপকারি ফল। কলা খাওয়ার ফলে চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে থাকে। এই কারণে ছোট থেকেই বাচ্চাদের কলা খাওয়ানো উচিত।

ঘুমের জন্যঃ বাচ্চাদের একটি নিয়মিত সমস্যা যে তারা ঘুমাতে চায় না। এই জন্য বাচ্চাদের শোয়ানোর আগে কলা খাওয়ানো উচিত কারণ কলা শরীরকে ঘুমানোর জন্য প্রস্তুত করে। 

গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার অপকারিতা

কলা মূলত অনেক উপকারি এবং প্রয়োজনীয় ফল। এটি প্রয়োজনীয় হলেও গর্ভাবস্থায় এটি সঠিক নিয়মে খাওয়া উচিত। কেননা গর্ভাবস্থা অনেক সিরিয়াস একটি বিষয়। উপকারি হলেও কিছু অপকারিতা দেখা যায় এই সময়। আসুন তাহলে আমরা জানি গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার অপকারিতা।
গর্ভাবস্থায়-কলা-খাওয়ার-উপকারিতা
  • কলাতে কিছুটা এলার্জি রয়েছে তাই যাদের এলার্জির সমস্যা রয়েছে তারা কলা থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবেন। এটা বিশেষত গর্ভবতী অবস্থায়।
  • গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত কলা খাওয়ার ফলে ওজন বেড়ে যেতে পারে। তাই অতিরিক্ত কলা এই সময় না খাওয়ায় উত্তম।
  • যদিও আমাদের দাতগুলো সংবেদনশীল কিন্তু গর্ভাবস্থায় দাতের পাশের টিস্যুগুলো আলগা হয়ে যায়। এই সমস্যা আরো বৃদ্ধি হতে পারে অতিরিক্ত কলা খাওয়ার ফলে।
  • যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের গর্ভাবস্থায় কলা থেকে দূরে থাকায় উত্তম। 
  • কলা যেমন হজমের জন্য ভালো তেমন হজমের জন্যও খারাপ। কলা অতিরিক্ত খেলে সেটি আর হজম হতে চায় না।
  • কলা অনেক ঠান্ডা জাতীয় খাবার তাই এই সময় অল্প অল্প করে খাওয়া উচিত। কারণ এই অবস্থায় ঠান্ডা লাগবে সেটি অনেক বড় সমস্যায় রুপ ধারণ করে।
এতক্ষন আমরা জানলাম গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার অপকারিতা। এখন আমরা জানব গর্ভাবস্থায় কলার মোচা খাওয়ার উপকারিতা।

গর্ভাবস্থায় কলার মোচা খাওয়ার উপকারিতা

কলার মোচা অনেক উপকারি এবং সুসবাদু খাবার। এটিকে আবার বলা যায় কলা গাছের ফুল। মোচার অনেক চাহিদা দেখা যায় শহরাঞ্চলে। এটি গ্রামে পাওয়া প্রচুর পরিমানে। এটি গর্ভাবস্থায় অনেক উপকারি। আসুন তাহলে সেই উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেয়।

  • কলার মোচায় রয়েছে ভিটামিন এ যা বাচ্চা এবং বাচ্চার মায়ের দৃষ্টি শক্তি বাড়ায় এবং রাত কানার মত সমস্যা থেকে মক্ত রাখে।
  • একটা বাচ্চা তার মায়ের পেটের ভিতরে থাকতেই তার ৭০ থেকে ৭৫ শতাংশ মস্তিস্কের আকৃতি গঠন হয়ে যায়। এই কলার মোচা খাওয়ার ফলে বাচ্চার মস্তিস্কের আকৃতি গঠন হয়। বাচ্চার শরীর এবং দেহ ঠিক রাখতে মায়ের মোচা খাওয়া উচিত।
  • এখানে প্রচুর আয়রন থাকায় মায়ের এবং বাচ্চার হিমোগ্লোবিন ঠিক থাকে।
  • গর্ভাবস্থায় সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয় তা হলো ত্বক কিছুটা অবনতির দিকে যায় যেমন শরীর সাদা ও ফ্যাঁকাসে হয়ে যায় এবং ত্বক উষ্ক শুষ্ক হয়ে যায়। এই গুলো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে কলা এবং কলার মোচা খাওয়া উচিত।
মোচার যে শুধু উপকারি দিক রয়েছে তা নয় এর কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে যেগুলা হলো,
  • কলার মোচা উপকারি এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার বলে যদি বাচ্চার মা অতিরিক্ত খায় তাহলে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে।
  • কলার মোচা অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে এলার্জির মত সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
  • অতিরিক্ত কলার মোচা খাওয়ার ফলে বদহজম এবং কোষ্ঠ্যকাঠিন্য ও হয়ে থাকে।
আমরা এই মাত্র জানলাম গর্ভাবস্থায় কলার মোচার উপকারিতা। এখন আমরা জানবো খালি পেটে কলা খেলে কি হয়।

খালি পেটে কলা খেলে কি গ্যাস হয়

কলা উপকারি হলেও কলার গ্যাসে সমস্যা হয় এরকম কথা শুনতে পাওয়া যায়। তাহলে কি আসলেই কলা খেলে সমস্যা হয় ? আসুন আমরা জেনে নেয় কলা খেলে কি গ্যাস হয়।

প্রথমত, কলা খেলে যে গ্যাস হবেই এটা একবারেই ভ্রান্ত কথা। ভরা পেটে খেলে কলার কোনো কোনো গ্যাস হওয়ার সম্ভাবনা নেয়। কলা অতি উপকারই এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার।

দ্বিতীয়ত কলা খেলে গ্যাস হয় এটা সত্যি কথা কিন্তু এটি খালি পেটে খেলে। বিশেষজ্ঞ দিয়ে প্রমানিত যে কলা খালি পেটে খেলে গ্যাস করে। কারণ কলায় রয়েছে ফলিক এসিড ও পটাশিয়াম যা খালি পেটে গ্যাসের জন্য ক্ষতিকর। তবে অন্যান্য খাবারের সাথে খাওয়া যায়। এই আয়ুর্বেদিকগন বলে থাকেন যে কোনো ফলই খালি পেটে খাওয়া ঠিক নয়।

দুধ কলা একসাথে খেলে কি হয়

দুধ-কলা উভয়ই উপকারি এবং পুষ্টিগুন সমৃদ্ধ খাবার। তবে এটি আলাদা আলাদা অনেক উপকারি কিন্তু একই সাথে এটি অনেক ক্ষতিকারক হতে পারে। অনেক বিশেষজ্ঞ বলেন দুধ ও কলা অনেক কিন্তু একই সাথে অনেক ক্ষতিকর।

এছাড়া আয়ুর্বেদিকগণও বলে থাকেন দুধ এবং কলা একই সাথে খাওয়া ঠিক নয়। কারণ দুধ এবং কলায় একই পুষ্টগুন উপাদান নেই। দুধ ও কলা দুটি আলাদা আলাদা উপাদান সমৃদ্ধ খাবার। দুধে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি ১২ এবং প্রোটিন ইত্যাদি। দুধ আমাদের শরীরের ঘাটতি পুরন করে সে সাথে হাড়জোড়  শক্ত করে।

অন্যদিকে কলা হলো ফাইবার যুক্ত খাবার এখানে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, ভিটামিন ব কমপ্লেক্স ইত্যাদি যা আমাদের স্কার্ভি,হাড়জোড় এবং চোখের জন্য খুবই উপকারি। দুধ এবং কলা এক সঙ্গে খেলে তারা একে অপরের পুষ্টি পূরন করে কিন্তু শরীরের কোনো উপকার করে বরং ক্ষতি করে থাকে।

রুপচর্চায় কলা ব্যবহারের নিয়ম

কলা যেমন খাওয়া যায় তেমনি কলা ত্বকে মাখাও যায়। কলা উপচর্চায় খুবই গুরুত্পূর্ণ্য উপাদান। আসুন আমরা এখন জানি রুপর্চায় কলার ব্যবহার।
রুপচর্চায়-কলা-ব্যবহারের-নিয়ম
ব্রণ দূর করতেঃ ব্রণ দূর করতে কলার জুড়ি নেয়। একটুরো কলা, এক চামস ময়দা এং এক চামস হলুদ একই সাথে মিশিয়ে নিন এবং ১০ থেকে ২০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখুন। এরপর নির্দিষ্ট সময় পরে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এভাবে কিছুদিন করার পর দেখবেন ব্রণ দূর হতে থাকবে।

কালো দাগ দূর করতেঃ মুখে এবং ঘাড়ে আমাদের প্রচন্ড কালো দাগ দেখা দেয়। এই কালো দাগ দূর করতে একটি কলার অর্ধেক নেন এবং মধু নিন এক চামস এরপর একই সাথে মিশিয়ে নিন এবং ১৫ মিনিট মুখে এবং ঘাড়ে লাগিয়ে রাখেন। নির্দিষ্ট সময় পর ধুয়ে ফেলুন। এভাবে কিছুদিন করার পর দেখবেন কালো দাগ দূর হয়ে গেছে।
ত্বক ফর্সা করতে ঃ আমরা কে না চায় আমাদের ত্বককে ফর্সা করতে কিন্তু আমরা সঠিক উপায় না জানার কারনে তা আর হয়ে উঠে না। ত্বক ফর্সা করার জন্য এক চামস কমলার রস,মধু এবং কলা মিশিয়ে নিন এরপর ত্বকে মাখুন দেখবেন ত্বক ফর্সা হতে শুরু করেছে।

কলা খাওয়ার সঠিক নিয়ম

কলা খাওয়ার অনেক উপকারিতা থাকলেও সঠিক নিয়ম মেনে না খেলে তা ক্ষতির দিকে নিয়ে যেতে পারে। তাই কলা খাওয়ার আগে নিয়ম জেনে খেতে হবে। আসুন আমরা এখন জেনে নেয় সেই নিয়মগুলো।

কলা উপকারি এবং স্বল্প মূল্য হওয়ার কারণে আমরা  সকলেই কলা খেতে পছন্দ করি। কিন্তু সবার মাঝেই একটাই প্রশ্ন ঘুরপাক খায় যে কলা রাতে খাব না দিনে খাব ? এর সমাধান হলো কলা আপনি যেকোনো সময়ই খেতে পারেন তবে সকালে খাওয়া বেশি উত্তম। কারণ কলা সকালে খেলে সারাদিন এর উপকারিতা ভোগ করা যায়।

তবে মনে রাখতে হবে কলা সকালে খেলেও খালি পেটে খাওয়া যাবে না। কারণ খালি পেটে কলা খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়ে থাকে। আপনি চাইলে নাশতার সাথে খেতে পারেন নাহলে ভরা পেটে খেতে পারেন।

লেখকের মন্তব্য : গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা

আমরা নিয়মিত কলা খায় কিন্তু এর সম্পর্কে কয়জন জানি আজ আপনি এই পোস্ট তা জেনে নিলেন। আসলে কলা উপকারি এবং স্বল্প মূল্যের খাবার তাই সকলেই এটা খায় কিন্তু খাওয়ার যে কিছু নিয়ম কানুন আছে তা জানি না। উপরে আমরা কলার বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।আপনি যদি সেগুলা নিয়ম মেনে খেতে এবং ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনিও সুফল পাবেন বলে আশা করা যায়। আর একটি ঘোষণা থাকবে যে গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার আগে অবশ্যই অভিজ্ঞ ডাক্তারের মতামত নিয়ে খাবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ট্রাজেডি আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url