পাথরকুচি পাতার উপকারিতা এবং অপকারিতা - চুলের যত্নে পাথরকুচি

পাথরকুচি পাতার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে আপনি এই পোস্ট থেকে জেনে নিতে পারেন। কেননা পাথরকুচি পাতা আমাদের জন্য অনেক উপকারি হয়ে থাকে। আসুন বিস্তারিত জেনে নিন এই পোস্ট থেকে।
পাথরকুচি-পাতার-উপকারিতা
আবার এই পাতা আমাদের কিছু ক্ষতিকর দিকও বয়ে আনে। তাছাড়াও আপনি এই পোস্টে আরো জানতে পারবেন যে চুলের যত্নে পাথরকুচি পাতা। তাহলে আসুন বিস্তারিত জেনে নেন যে চুলের যত্নে পাথরকুচি পাতার উপকারিতা।

পোস্ট সুচিপত্রঃ আপনি যা যা জানতে চাচ্ছেন

পাথরকুচি পাতার উপকারিতা

পাথরকুচি পাতার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা এই পোস্টের এই পর্যায়ে আমরা জানতে চলেছি। পাথরকুচি পাতা আমাদের জন্য খুবই উপকারি হয়ে থাকে আমরা অনেক লোক সমাজে শুনে এসেছি। কিন্তু আমরা এটা জানি না যে পাথরকুচি পাতা আমাদের কি কি উপকার করে থাকে। তাহলে আসুন আমরা জেনে নেয় যে পাথরকুচি পাতার উপকারিতা সম্পর্কে।
  1. জন্ডিস ভালো করতেঃ পাথরকুচি পাতা জন্ডিসের জন্য ব্যাপক কার্যকারী উপাদান। এই পাতার রস অথবা এই পাতার জুস খেলে জন্ডিস ভালো হয়।
  2. পেটের সমস্যার জন্যঃ যাদের পেতে গ্যার্স্টিক এর সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য পাথরকুচি পাতা অনেক উপকারি। তাছাড়া পেট ফুলে যাওয়ার সমস্যায় মধু আর পাথরকুচি পাতার রস এক সঙ্গে খেলে ভালো কাজে দেয়।
  3. হাইপ্রেশার দূর করতেঃ যাদের অতিরিক্ত ব্লাড প্রেশার বেশি তারা সকালে এবং বিকেলে এক চামস করে পাথরকুচি পাতার এক চামস করে খেতে পারেন। আশা করছি অনেক ভালো ফল পাবেন।
  4. পাইলস বা অর্শ নির্মূলেঃ পাথরকুচি পাতা পাইলস নির্মূলে খুব ভালো কাজ করে থাকে। যাদের সমস্যা আছে তারা পাতার রস এবংকাচা মরিচ একই সঙ্গে খেতে পারেন।
  5. শিশুদের পেট ব্যথা কমাতেঃ শিশুদের পেট ব্যথা হওয়া একটি কমন সমস্যা। যদি শিশুদের পেট ব্যথা হয় তাহলে এই পাতার রস খাওয়ানোর সাথে সাথে এই পাতার মিহি পেটে মালিশ করে দিলে পেট ব্যথা কমে যায়।
  6. কিডনীর পাথর রোধ বা দূর করাঃ কিডনীর পাথর অনেক একটি সমস্যা এবং এর চিকিৎসা অনেক ব্যয়বহুল। আপনি চাইলেই সহজেই এই সমস্যার রোধ ও দূর করতে পারেন নিয়ম মতো পাথরকুচি পাতার রস পান করার মাধ্যমে।
  7. পেশাবের সমস্যা এড়াতেঃ যাদের পেশাবের সমস্যা রয়েছে যেমন পেশাবের সময় জালাপোড়া হওয়া, ইনফেকশন হওয়া এবং মুত্রথলির সমস্যা তাদের জন্য সবথেকে ভালো ঔষুধ হবে পাথরকুচি পাতার নির্যাস।
  8. মৃগী রোগের জন্যঃ আমরা সকলেই মৃগী রোগের সাথে পরিচিত এবং জানি এটি কত ভয়ানক সমস্যা। এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে এই পাতার নির্যাস থেকে।
  9. ডায়রিয়া এবং আমাশয় দূরীকরণেঃ সামান্য পরিমান কালোজিরা, ঘি এবং পাথরকুচি পাতার নির্যাস খেলে এসব রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
  10. ব্লাড ক্যান্সার দূরিকরণেঃ ব্লাড ক্যান্সার অনেক বড় একটি সমস্যা যার তেমন কোনো চিকিৎসা আমাদের দেশে নেই বললেই চলে। প্রতিদিন পাঁচ থেকে দশ ফোঁটা দিনে দুইবার এই পাতার রস পান করলে ব্লাড ক্যান্সার রোধ করা যায়।
  11. মাথা ব্যাথাঃ মাথা ব্যথা একটি নিয়মিত সমস্যা। এই সমস্যার জন্য আমরা অনেক টাকার ঔষুধ খেয়ে থাকি কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় ভালো হয় না। পাথরকুচি পাতা পিশে মিহি করে মাথায় লাগালে মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
আমরা এতক্ষণ ধরে জানলাম যে পাথরকুচি পাতার উপকারিতা সম্পর্কে। আমরা আশা করছি যে আপনারা এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা লাভ করতে পেরেছি। তাহলে আসুন আমরা এখন এই পর্যায়ে জানি যে চুলের যত্নের পাথরকুচি পাতা উপকারিতা সম্পর্কে

চুলের যত্নে পাথরকুচি পাতা 

আমরা সকলেই জানি যে ছেলে এবং মেয়ে উভয়েরি সৌন্দর্য প্রকাশ করতে চুল কতটা অবদান রাখে। তাই আমরা চুলের অনেক যত্ন নেয় কিন্তু এই যত্ন নিতে গিয়ে অনেক কসমেটিকস প্রোডাক্ট ব্যবহার করি যা আমাদের চুলের উপকারের চেয়ে ক্ষতি বেশি করে থাকে। এখন আমরা জানব কিভাবে পাথরকুচি পাতার মাধ্যমে চুলের যত্ন নেওয়া যায়।
  • আমাদের একটি বড় সমস্যা চুল পড়ে যাওয়া যেটার জন্য অনেক প্রোডাক্ট ব্যবহার করি কিন্তু কোনো কাজ হয় না।কিন্তু আমরা জানি না যে পাথরকুচি পাতার রস আমাদের চুলে মালিশ করলে হেয়ার ফল কমে যায়।
  • এটি শুধু চুল পড়া কমায় না বরং চুলের স্বাস্থ্য ও ঠিক করে। 
  • পাথরকুচি পাতার রস ও পাতা পিশে মাথায় মালিস করলে খুশকিও দূর হয় এবং এটি আমাদের মাথার ত্বককে ছত্রাক ও ব্যাক্টেরিয়া থেকে বাঁচিয়ে রাখে। এটি গবেষনায় প্রমাণিত। 
  • চুলের উপকারিতা ও  স্বাস্থ্যগুন কয়েকগুন বাড়াতে এই পাতার রস ও হেয়ার অয়েল মিশ মাথায় মালিশ করুন। 
  • চুলের আরও উন্নতির জন্য পাতা বেটে নিয়ে রাখুন এরপর ্মাথা ভালোভাবে ধুয়ে নিয়ে বেটে রাখা পাতা গুলো মাথায় ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এভাবে কয়েকমাস মাথায় লাগিয়ে ব্যবহার করুন। 
  • আপনি আরও করতে পারেন যে পাথরকুচি পাতা পানিতে মিশিয়ে প্রতিদিন গোসল করতে পারেন এতেও ভাল উপকার পাওয়া যায়। 
  • এছাড়া পিয়ারা ও মেহেদি পাতাও মাথার চুলের জন্য অনেক উপকারি। 
এতক্ষন আমরা আলোচনা করলাম চুলের যত্নে পাথরকুচি পাতার ব্যবহার নিয়ে। আমরা আশা করছি যে আপনারা এই সকল বিষয় সম্পূর্ণ বিষয় বুঝতে পেরেছেন। এখন আমরা জানব যে  খালি পেটে পাথকুচি পাতার খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।

খালি পেটে পাথরকুচি পাতার উপকারিতা

খালি পেটে পাথরকুচি পাতার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা এই পর্যায়ে জানব। আমরা তো জানলাম যে এর অনেক উপকারিতা সম্পর্কে। তাছাড়া চুলের যত্নে পাথরকুচি পাতার উপকারিতা সম্পর্কেও জানলাম। তবে লোক সমাজে আমরা শুনে থাকি যে খালি পেটে পাথর কুচি পাতার উপকারিতা অনেক। তাই আসুন আমরা এখন জেনে নেয় যে আসলেই খালি পেটে পাথর কুচি পাতার উপয়াক্রিতা আছে কি না।
পাথরকুচি-পাতার-উপকারিতা-এবং-অপকারিতা
পাথরকুচি পাতা অনেক উপকারি একটি উদ্ভিদ আমাদের জন্য। এটি খালি পেটে বা ভরা পেটে উভয় সময়েই সমান উপকারি। তবে খালি পেটে খাওয়ার উপকারিতা কিছুটা বেশি হয়ে থাকে। পাথরকুচি পাতার রস খালি পেটে মধু এবং কালো জিরার সাথে খেলে ডায়রিয়া ও কলেরার মতো রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ্তাছাড়াও আরো অনেক উপকারিতা রয়েছে এই পাতার যেমন,
পাথরকুচি পাতার রস গরম পানিতে মিশিয়ে খালি পেটে খেলে ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এই পাথর কুচি পাতার রস খেলে আমাদের পেটের গ্যাসেঢ় যেকোনো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় । এছাড়া আপনি যদি আরো ভালো করে জানতে চান তাহলে উপরে পাতার উপকারিতা দেখতে পারেন। এই জন্যই আমি বলি যে ভরা পেটে খাওয়ার চেয়ে খালি পেটেই খাওয়ায় উত্তম এই পাতা।

তাহলে আমরা এতক্ষণ আলোচনা করলাম যে পাথরকুচি পাতা খালি পেটে খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। আমরা আশা করছি যে এই বিষয় সম্পর্কে আপনার সম্পূর্ণ ধারনা লাভ করতে পেরেছেন। তাহলে আসুন আমরা এই পর্যায়ে জেনে নেয় যে পাথরকুচি পাতার অপকারিতা সম্পর্কে।

পাথরকুচি পাতার অপকারিতা

পাথরকুচি পাতার অপকারিতা সম্পর্কে আমরা এই পর্যায়ে জানতে চলেছি। আমরা তো এতক্ষণ এই পাথরকুচিঢ় পাতা সম্পর্কে অনেক কিছুই জানলাম। আমরা এটাও জানলাম যে এই পাথরকুচি পাতা আমাদের কি কি এবং কেমন ভাবে উপকার করে থাকে সেই সম্পর্কে। তাহলে আসুন এখন আমরা জেনে নেয় যে পাথরকুচি পাতা আমাদের কি কি ক্ষতি করে থাকে।
  • পাথরকুচি পাতা অনেক উপকারি হলেও কিন্তু গর্ভাবস্থায় অনেক ক্ষতিকর কারণ এটি গর্ভপাতের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। তাছাড়া এই পাতা গর্ভবতীর প্রসবের সময় কে কমিয়ে দেয় ফলে বাচ্চার অনেক ক্ষতি হয়।
  • আমাদের যাদের নিম্ন রক্তচাপ রয়েছে তাদের জন্য পাথরকুচি পাতা খাওয়া ঠিক নয় কারন এই পাতা রক্তচাপকে কমিয়ে দেয়। 
  • অতিরিক্ত পাথরকুচি পাতা ও এই পাতার রস খাওয়ার ফলে আমাদের মুখের স্বাদ নষ্ট হয়ে যায় এবং ক্ষুধা মন্দা দেখা দেয়। সে সাথে হালকা হজমের সমস্যাও দেখা দিয়ে থাকে।
  • প্রতিনিয়ত অতিরিক্ত এই পাতার রস খাওয়ার জন্য পৃত্তথলিরও সমস্যা হতে পারে। তাছড়া এই পাতার ফলে পৃত্তথলিতে পাথর ও দেখা দিতে পারে।
  • এর অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে ডায়রিয়ারও সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • এর আরেকটি বড় সমস্যা এই উদ্ভিদের কারণে আশে পাশের উদ্ভিদের অনেক ক্ষতি হয়ে যায়।
আপনাদের যাদের এলার্জির সমস্যা আছে তাদের এই পাতা থেকে দূরে থাকায় উত্তম। আর আপনাকে যদি ব্যবহার করতেই হয় তাহলে অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ব্যবহার করা উচিত। তাহলে আমরা পাথরকুচি পাতার ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জানলাম তাই আমাদের উচিত যাদের সমস্যা আছে তাদের এই পাতা থেকে দূরে থাকা উচিত।

পাথরকুচি পাতা ব্যবহারের নিয়ম

পাথরকুচি পাতা ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে আমরা এই পোস্টের এ পর্যায়ে জানব। আমরা তো আগে এতক্ষণ জানলাম যে এই পাতার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে। আমরা সকলেই জানি যে নিয়মের বাইরে কোনো কিছুই ভালো না তাই আমাদের এই পাতার ব্যবহার ও খাওয়ার নিয়ম জানা অত্যন্ত জরুরি। কারণ এই পাতা নিয়ম না মেনে ব্যবহার করলে উপকারের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হবে।

আপনাদের যাদের জন্ডিস, ডায়রিয়া বা উচ্চ রক্তচাপ আছে তারা এই পাতার রস প্রতিদি সকালে খালি পেটে ক্ষেতে পারেন। তাছাড়া আমরা  উপরের যেসব রোগের কথা বলা আছে সেগুলা হলে আপনি খালি পেটে এই পাতার রস বা পাতা খেতে পারেন। খালি পেটে বলার কারণ আপনারা হয়তো বুঝতে পেরেছেন  কারণ এটা নিয়ে আমরা উপরে আলোচনা করেছি।

যারা ত্বকে বা চুলে ব্যবহার করবেন তাদের সচেতন হয়ে ব্যবহার করা উচিত। তাছাড়া পরিমানমত ব্যবহার করা উচিত এই পাথর কুচি পাতা। কারণ এর অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে ত্বক ও চুলের ক্ষতি হতে পারে। ্তাছাড়া আপনারা চাইলে এই পাথরকুচি পাতার ভর্তা করেও খেতে পারেন। এই পাতার ভর্তা খেতে অসম্ভব স্বাদের হয়ে থাকে।

পাথরকুচি পাতার পরিচিতি

পাথরকুচি পাতার ইংরেজি নাম American Life Plant । পাথরকুচি পাতার বৈজ্ঞানিক নাম Kalanchoe pinnata(Lamk.)pers এবং crassulaceae ফ্যামিলির। পাথরকুচি বীরুৎজাতীয় ঔষুধি উদ্ভিদ। অন্য আরেক ধরনের পাথরকুচি পাতা পাওয়া যায় যেটি দেখতে অনেকটা গোল আকৃতির। এর বৈজ্ঞানিক নাম Bergenia ligulate wall এবং Saxifragaceae ফ্যামিলির। 
পাথরকুচি-পাতার-পরিচিতি
এটি শাখাবিহীন এবং গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। এটি আধা মিটার থেকে এক মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এটির পাতা মাংসল এবং মসৃণ আকৃতির অনেকটা ডিমের মতো। চারপাশে অনেক ছোট ছোট গোল খাঁজ থাকে যেখান থেকে নতুন গাছ জন্মায় 

রোপনের সময় এবং কোথায় পাওয়া যায়

পাথরকুচি পাতা রোপনের কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই। এটি যেকোনো সময় এবং যেকোনো মাটিতেই জন্মে। এর রোপন পদ্ধতিও অনেক সহজ। পাথরকুচি আবাদি, অনাবাদি এবং বনজ সকল ধরনের মাটিতেই ভালো জন্মে। এর পাতা ভেজা মাটিতে রেখে দিলেই পাতার খাঁজ গুলো দিয়ে নতুন গাছ বের হয়। পাথরকুচি সব জায়গাতেই পাওয়া যায়। বাড়ির উঠানে বা বনজঙ্গলেও পাওয়া যায়। তবে চট্টর্গাম ও পার্বত্য চট্টর্গাম অঞ্চলে বেশি পাওয়া যায়।
পাথরকুচির চাষ করা অনেক সহজ এবং কম ব্যয়বহুল। এর চারা উৎপাদন এবং বংশবিস্তার এর পদ্ধতি অনেক সোজা। একটি পাতাকে ভেজা মাটিতে রেখে দিলে পাতার যেই ছোট ছোট গোল খাঁজ রয়েছে সেগুলা দিয়ে নতুন গাছ বের হওয়া শুরু হয়। এর জন্য তেমন কোনো তদারকি বা যত্নের প্রয়োজন পড়ে না তবে মাঝে মাজে একটু পানি দিলে গাছ গুলো দেখতে ভালো হয়।

আমাদের মন্তব্য এই পাতা সম্পর্কে

পাথর কুচি পাতা আসলেই অনেক উপকারি একটা ঔষুধি উদ্ভিদ। এটির দ্বারা আমাদের অনেক রোগের চিকিৎসা করা হয়ে থাকে। এটি গবেষনায় প্রমানিত যে কিডনির সমস্যা,ডায়রিয়া, কলেরা, হাই ব্লাডপ্রেশার এবং পাইলসের মতো আরও বিভিন্ন বড় বড় সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকে। তাছাড়া রুপচর্চাতেও ব্যাপক ব্যবহার হয়ে থাকে এই উদ্ভিদ। তবে এর কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে সেগুলো লক্ষ্য করে এই পাতা খাবেন।

আমরা এখানে যে সব তথ্য দিয়েছি সকল তথ্য গবেষণা এবং পড়াশোনার মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে। তাছাড়াও অনেক বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এই পোস্টটি লেখা হয়েছে। আপনারা যদি মনোযোগ সহকারে এই পোস্টটি হতে পারেন তাহলে আশা করা যায় আপনারা এই পোস্ট থেকে অনেক উপকৃত হবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ট্রাজেডি আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url